ভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Booksভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Books

ভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Books

بِسْمِ ٱللّٰهِ ٱلرَّحْمٰنِ ٱلرَّحِيمِ‎

“اللّٰه ছাড়া কোন মাবুদ নেই, দুরুদ মুহাম্মদ  এর উপর। 

“আসসালামু আলাইকুম ‘viewers’ & “Readers” আশা করি আল্লাহতালার অশেষ রহমতে আপনারা সবাই সুস্থ এবং ভালো আছেন “

Aazeen Of Islam” এ আপনারা যারাই যুক্ত আছেন তারা আজ থেকে নয় প্রায় দীর্ঘ ২০১৪-২০২১ পর্যন্ত যুক্ত ছিলেন।

এই মাঝের কয়েকটা মাস আপনাদের কাছ থেকে দূরে থাকার বিভিন্ন সংগত বা বলতে পারেন কিছু আর্থিক দূরগতির কারণ ছিলো।

ইসলামিক বই  pdf,জেলারেল  Pdf বই, PDF, Pdf books 2023, Pdf Books 2014,All  Pdf Books,Pdf Drive, Aazeenofislam, Pdf Source,২০২৩ নতুন ইসলামিক Pdf বই,২০২৪ নতুন ইসলামিক  pdf বই

ভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Books

চলে যাওয়ার কারণ যা ছিলোঃ

যেহেতু আপনারা সবাই জানেন আমি আমার সাইটটি নিজে একক ভাবে চালাই কোন প্রকার Donation ছাড়া যদিও কেউ আমার এই ভালো কাজটির জন্য বিভিন্ন দেশ হতে Donate করতে চাইলেও আমি নেই নি এই দ্বীনি কাজ টি আমি নিজের হাতেই করতাম,

যাক ভাগ্যে আল্লাহ যা লিখেন ভালোর জন্যই লিখেন এতে আমার হয়তো কোন দিক দিয়ে কল্যাণ ছিলো তাই আমার সাথে এমনটি হয়েছে এটি ভাবাই প্রত্যেক মুমিনের ফরয কাজ ও দ্বায়িত্ব।

এখন থেকে ইনশাল্লাহ যে যতটুকুই পারেন আমার এই সাইট টি rebuild করার জন্য চাইলে সদকায়ে জারিয়া হিসেবে donate করতে পারেন শুধু সদ ইচ্ছা থেকে এতে হয়তো আমি কিছুটা হলেও বেশী করে মানসিক ভাবে মোটিভেটেড হবো।

তো যাক এতো কথা বাদ আপনাদের মাঝে আমি আবার ফিরে এলাম আগের রূপে যদিও এখন অনেক অনেক বই আপনাদের মাঝে ফিরিয়ে দিতে হবে আমাকে ।

ভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Books

কাজ অব্যাহত আছে থাকবে ইনশাআল্লাহ

Aazeen Of Islam.com is back

ইসলামিক বই  pdf,জেলারেল  Pdf বই, PDF, Pdf books 2023, Pdf Books 2014,All Pdf Books,Pdf Drive, Aazeenofislam,Pdf Source,২০২৩ নতুন ইসলামিক Pdf বই,২০২৪ নতুন ইসলামিক  pdf বই

ভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Books

আমাদের বৈশিষ্ট্য বা কাজের ধরণঃ

১. শুধু মাত্র কিছু দ্বীনি ভাইদের জন্য যারা একান্তই বই কিনতে পারে না বা  pdf বই পড়ে অভ্যস্ত তাদের জন্য আমাদের এই সাইটটি ।

২. যেহেতু আমাদের এই সাইটের মাধ্যামে আমরা কারোই ক্ষতি সাধন করতে চাই না সেহেতু সকলেরই উচিত কিছু অংশ  pdf পরে যদি সামর্থ্য থাকে হার্ডকপি কিনে বই পড়ার অভ্যাস করা সেক্ষেত্রেও আমাদের কাছ থেকেই আপনি সুলভ মূল্যে বই গুলা কিনতে পারবেন ইনশাআল্লাহ।

অনলাইনে বেস্টসেলিং বই কিনুন

৩. আমাদের সাইটে শধুই কি  pdf বই পাবেন??

না ঠিক তেমন না  aazeenofislam.com এ আপনারা ইসলামিক  pdf বই ছাড়াও জেনারেল লাইনের কিছু ভালো বই পেয়ে যাবেন যেগুলা অধ্যয়নরত অবস্থায় থাকা শিক্ষার্থীদেরও কাজে লাগবে ইনশাল্লাহ।

অনলাইনে বেস্টসেলিং বই কিনুন

৪. এছাড়াও আমাদের সাইটে পাবেন সূরা সমুহ ওয়াজ আরো অনেক কিছু।

৫. খুব শীঘ্রই আমরা আমাদের সাইটে আরো যোগ করতে যাচ্ছি ক্রয়যোগ্য কিছু বস্তু যেগুলো আমাদের দ্বীনি ভাই ও বোনদের আশা করি কাজে লাগবে

যেমনঃ পার্ফিউম আতর,তাজবিহ,জায়নামাজ, টুপি,কোরআন এবং বিভিন্ন ইসলামিক বই, হিজাব ইত্যাদি

৬. যদি কেউ ইসলামিক স্পন্সরশিপ দিতে চান আমাদের সাইটের মাধ্যমে চ্যানেল বা পেইজের মাধ্যমে যোগাযোগ করুনঃ [email protected] এ সুলভমূলে আশা করি আপনাদের হালাল পণ্যের প্রোমশনটি করে দেয়া যাবে।

৭. Optional:-

আপনারা চাইলে আমাদের কাছ থেকে সুলভ মূল্যে সাইট বানিয়ে নিতে পারেন।

ইসলামিক বই  pdf,জেলারেল  Pdf বই, PDF, Pdf books 2023, Pdf Books 2014,All  Pdf Books, Pdf Drive, Aazeenofislam, Pdf Source,২০২৩ নতুন ইসলামিক Pdf বই,২০২৪ নতুন ইসলামিক  pdf  বই

ভারতে নির্মম গণহত্যা Pdf Download-All Islamic Pdf Books

বইয়ের নামঃ ভারতে নির্মম গণহত্যা

লেখকঃ মুহাম্মাদ সিদ্দিক

সাইজঃ ১৫.০৮ এম.বি

পাতাঃ ৬১৫

Disclaimer

১. আমাদের উদ্দেশ্যে শুধু দ্বীনকে প্রচার করা ইসলামিক  pdf বই আপলোড+ইসলামিক বই বা আনুসাঙ্গিক বস্তু বিক্রয়ের মাধ্যমে।

২. ধর্মীয় উস্কানি মূলক কোন প্রকার কর্ম কান্ডের সাথে আমরা জড়িত না।

৩. www.aazeenofislam.com সাইটে কোন প্রকার  pdf বই scan করে দেয়া হয়ে থাকে না এখানে যে কয়টা বই দেয়া হয় সব collected কোন না কোন জায়গা হতে।

৪.সেক্ষেত্রে copyright এর কোন ঝামেলা থাকলে আপনার কপিরাইট স্ট্যাম্প এর একটি কপি যদি আমাদের মেইলে দিতে পারেন বইটি নামিয়ে নেয়া হবে।

([email protected])

৫. আমাদের সাইটে সকল প্রকার ইসলামিক বই আপলোড করা হয়ে থাকে কোন নির্দিষ্ট মাযহাবকে কেন্দ্র করে দেয়া হবে এমন কিছুই না,

শুধু নাস্তিক আর অনৈসলামিক বই ছাড়া।

৬.কোন প্রকার জিজ্ঞাসা বা অভিযোগ থাকলে যোগাযোগ করুনঃ 01314-973346

ভিতরের কিছু অংশ বিশেষ

ডাউনলোড লিংক নিচে দেয়া

দেশের রাজধানীতে কাণ্ডটা ঘটালে ভালই প্রচার হবে। বিদেশের টেলিভিশনে চমৎকার দেখাবে। অন্য দুই মুসলমান শাসক শেরশাহ এবং হুমায়ুনের স্মৃতিসৌধ আছে পুরান কেল্লায়। গুঁড়িয়ে দিন। দু-দুজন মুসলমান শাসকের কবরের পাশে বসবাস করতে করতে দিল্লির চিড়িয়াখানার পশুরা কি ঠিকঠাক আছে ? শেষ করে দিন ওদেরও। আর গোটা দেশটাই যখন চিড়িয়াখানা বানানোর শপথ নিয়েছেন হিন্দুত্বের ধ্বজাধারীরা, তখন আলাদা আলাদা চিড়িয়াখানার কী প্রয়োজন? তদুপরি ধ্বজাধারীদের রকমসকম দেখে পশুরা লজ্জা পেতে পারে। বলতে পারে, আমরা তো এদের কাছে শিশু! এর পর চলে আসুন ফিরোজ শাহের দুর্গ ফিরোজ শাহ কোটলায়।

ভেঙে গুঁড়িয়ে দিন। তার পাশেই আছে খুনী দরওয়াজা। যেখানে ইংরেজরা ভারতের শেষ বাদশাহ বাহাদুর শাহ জাফরের দুই ছেলের কাটা মুণ্ডু ঝুলিয়ে রেখেছিল। এই খুনী দরওয়াজা, আজমির গেট-সব শেষ করে দিন। এবং অবশেষে ধ্বজাধারীদের আসতে হবে লালকেল্লায়। রন্ধ্রে রন্ধ্রে যেখানে শাহজাহান, জাহাঙ্গির, নূরজাহান, ঔরঙ্গজেবের পদ চিহ্ন। ওইসব মুসলমান শাসকের স্মৃতিমেদুর লালকেল্লায় গুঁড়িয়ে দেওয়া ধ্বজাধারীদের, বলা যেতে পারে, পিতৃপুরুষের দায়। কিন্তু আকবর বাদ যাবেন কেন?

এই ভদ্রলোক বালক বয়সে ভারতের সিংহাসনে বসে অতপর সেই সময় সেক্যুলারিজমের মত ন্যাক্কারজনক বিষয় নিয়ে চর্চা করেছিলেন-দীন-ইলাহিতে তার কিছু স্বাক্ষর রয়ে গেছে। ওঁর সমাধি সেকেন্দ্রাবাদ। আকবর-নির্মিত দুর্গ ফতেপুর সিক্রি, সেখানে সেলিম চিস্তির দরগা, বুলান্দা দরওয়াজা-সব মুসলমান শাসকের সাম্য বহন করে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে আজও। এখনও লক্ষ লক্ষ মানুষ গ্যাঁটের কড়ি খরচ করে ওই পথে যায়। এবং আরও দুর্ভাগ্যের ও লজ্জার হল, এই দর্শনার্থীদের মধ্যে অন্তত শতকরা নব্বই ভাগ হিন্দু।

সেলিম চিন্তির দরগায় যাঁরা বছর বছর ধরে সুতো বেঁধে আসছেন, লজ্জার মাথা খেয়ে বলি, এখনও ওঁদের সিংহ ভাগই হিন্দু। কিন্তু সে যা-ই হোক, একেবারে মাটিতে মিশিয়ে দিতে হবে ফতেপুর সিক্রি। দরকার পড়লে (পড়বেই), ফতেপুর সিক্রিতে একটা হনুমান মন্দির গড়া যেতে পারে। দেশে হনুমানের তো অভাব নেই। ল্যাজ -সহ এবং ল্যাজবিহীন। বজরং দলই তো আছে। ওদের সদর কার্যালয় হোক ফতেহপুর সিক্রি। রামচন্দ্রের এই খেতাবহীন সেনাপতিই প্রথম শহরে (থুড়ি, রাজধানীতে) কী করে দ্রুত আগুন লাগাতে হয় তা শিখিয়েছিলেন। এই 'আগুন-গুরু'র পদ্ধতিই তো উৎসাহ জোগাচ্ছে। উৎসাহে কী না হয়। অযোধ্যার সঙ্গে সঙ্গে ফতেপুর সিক্রির চূর্ণ প্রাসাদের জায়গাতেই হোক পবিত্র পবননন্দন মন্দির।