তাফসীরে সুরা তওবা – ড. শহীদ আবদুল্লাহ আযযম PDF|| Azeen Of Islam

তাফসীরে সুরা তওবা – ড. শহীদ আবদুল্লাহ আযযম PDF|| Azeen Of Islam
Welcome to Aazeen Of Islam
Aazeen Of Islam.com শুদ্ধ ইসলামী জ্ঞানের নানা উপকরণের একটি সমৃদ্ধ ভাণ্ডার এতে আপনারা অনেক শীঘ্রই পেয়ে যাবেন শত শত প্রবন্ধ, বই, ইসলামি অডিও/ ভিডিও লেকচার কোরআন তিলাওয়াত,
আরও অনেক কিছু যার জন্য আমরা প্রতিনিয়তই আপডেটের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
আমাদের মূল উদ্দেশ্যঃ
১। দ্বীন প্রচার,
২।কম সচেতন মুসলিমদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করা,
৩।আমুসলিম ও নাস্তিকদের মাঝে ইসলামের সঠিক চিত্র তুলে ধরা,
৪।সকলের ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটানো
আমাদের সাইটের APP
(NOW AVAILABLE ONLY FOR ANDROID )
https://drive.google.com/file/d/1Yh5xFhQ8-dLvWT5bprPtixdjDsACsinC/view?usp=sharing
“BOOK REVIEW”
writer
মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
ONLY 26MB
এ সূরাটি নবম হিজরীতে অবতীর্ণ হয়।
এতে তাবুকের যুদ্ধ, যুদ্ধের প্রস্তুতি, যুদ্ধের পূর্বের ও পরের মদীনাবাসীদের অবস্থা সম্পর্কে আলােচনা করা হয়েছে।
এ সূরার কিয়দাংশ যুদ্ধের পূর্বে এবং কিয়দাংশ যুদ্ধের পরে অবতীর্ণ হয়।
নবম হিজরীর রজব মাসে এ যুদ্ধ সংঘটিত হয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনে এটিই শেষ যুদ্ধ। এ যুদ্ধের পর রাসূল অন্য কোন যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেননি।
PDF DOWNLOAD LINK
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যে সব যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন, তা হল,
১. বদরের যুদ্ধ। দ্বিতীয় হিজরীর রমযান মাসে তা সংঘটিত হয়েছিল। ২. ওহুদের যুদ্ধ। তৃতীয় হিজরীর শাওয়াল মাসে তা সংঘটিত হয়েছিল। ৩. বনু নাজীরের যুদ্ধ । তৃতীয় হিজরীতে সংঘটিত হয়েছিল।
৪. মুরাইসী’ বা বনু মুস্তালিকের যুদ্ধ। এ যুদ্ধ কখন সংঘটিত হয়েছিল, তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে।
কেউ বলেন, তা চতুর্থ হিজরীতে সংঘটিত হয়েছিল আর অন্যরা বলেন, তা ষষ্ঠ হিজরীতে সংঘটিত হয়েছিল।
৫. খন্দকের যুদ্ধ, যা পঞ্চম হিজরীর শাওয়াল মাসে সংঘটিত হয়েছিল। ৬. হুদায়বিয়ার যুদ্ধ। সপ্তম হিজরীতে তা সংঘটিত হয়েছিল।
৭. খায়বরের যুদ্ধ। সপ্তম হিজরীতে তা সংঘটিত হয়েছিল।
৮. মূতার যুদ্ধ। অষ্টম হিজরীতে তা সংঘটিত হয়েছিল।
৯, মক্কা বিজয়। অষ্টম হিজরীর রমযান মাসে। ১০। হুনাইনের যুদ্ধ। অষ্টম হিজরীর শাওয়াল মাসে।
১১. তায়েফের যুদ্ধ। অষ্টম হিজরীর শেষ দিকে সংঘটিত হয়েছিল।
১২. তাবূকের যুদ্ধ। নবম হিজরীর রজব মাসে সংঘটিত হয়েছিল।
রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম স্বপ্নে দেখলেন, তিনি বাইতুল্লাহয় উমরা পালন করছেন, তাওয়াফ করছেন। তখন তিনি ও তাঁর চৌদ্দশ বা পনেরশ’ সাহাবী মক্কার পথে রওনা হলেন।
ষষ্ঠ হিজরীর জিলক্বদ মাসে তারা যাত্রা শুরু করলেন।
কুরাইশরা যখন শুনল, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তাওয়াফ করতে আসছেন, তাদের উপস্থিতিতেই মুসলমানরা মক্কায় প্রবেশ করবে, তখন তারা দারুণ ক্ষিপ্ত হল।
বলল আমাদের উপস্থিতিতে কিছুতেই তারা মক্কায় প্রবেশ করতে পারবে না।
এ পরিস্থিতিতে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হুদায়বিয়ার যে অংশ হারামের অন্তর্ভুক্ত নয়, সেখানে অবস্থান নিলেন।
নামাযের সময় হলে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হারামের অংশে প্রবেশ করে নামায আদায় করতেন। তারপর পূর্বের স্থানে ফিরে আসতেন।
হারামে নামায আদায়ের ফযীলত অর্জনের জন্য রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তা করেছিলেন।