তাফসীরে মা’আরেফুল কোরআন (১ম-৮ম খণ্ড)-Free Pdf || Aazeen Of Islam

তাফসীরে মা'আরেফুল কোরআন (১ম-৮ম খণ্ড)-Free Pdf || Aazeen Of Islam
Welcome to Aazeen Of Islam
Aazeen Of Islam.com শুদ্ধ ইসলামী জ্ঞানের নানা উপকরণের একটি সমৃদ্ধ ভাণ্ডার এতে আপনারা অনেক শীঘ্রই পেয়ে যাবেন শত শত প্রবন্ধ, বই, ইসলামি অডিও/ ভিডিও লেকচার কোরআন তিলাওয়াত,
আরও অনেক কিছু যার জন্য আমরা প্রতিনিয়তই আপডেটের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি।
আমাদের মূল উদ্দেশ্যঃ
১। দ্বীন প্রচার,
২।কম সচেতন মুসলিমদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টি করা,
৩।আমুসলিম ও নাস্তিকদের মাঝে ইসলামের সঠিক চিত্র তুলে ধরা,
৪।সকলের ভ্রান্ত ধারণার অবসান ঘটানো
আমাদের সাইটের APP
(NOW AVAILABLE ONLY FOR ANDROID )
https://drive.google.com/file/d/1Yh5xFhQ8-dLvWT5bprPtixdjDsACsinC/view?usp=sharing
“BOOK REVIEW”
Writer
মুফতি মুহাম্মাদ শফী রহ.
অনুবাদ
মাওলানা মহিউদ্দীন খান রহঃ
প্রকাশনায়
ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
কোরআন শরীফ যেহেতু এক সাথে নাযিল হয়নি,
বরং বিভিন্ন সময়ে প্রয়ােজনমত অল্প অল্প করে নাযিল করা হয়েছে,
এজন্যে নবুওয়ত যুগে কোরআনকে গ্রন্থাকারে একত্রে লিপিবদ্ধ করে নেওয়া সম্ভব ছিল না।
এজন্য প্রথম প্রথম কোরআন সংরক্ষণের ব্যাপারে হেফজ বা কণ্ঠ করার প্রতিই বেশি জোর দেওয়া হয়েছিল।
“DOWNLOAD LINK GIVEN BELOW”
প্রথমাবস্থায় যখন ওহী নাযিল হতাে তখন হুযুর ।
১ম খন্ড
সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম ওহীর শব্দগুলাে সাথে সাথে দ্রুত আবৃত্তি করতে থাকতেন, যেন সেগুলাে অন্তরে দৃঢ়বন্ধ হয়ে যায়।
২য় খন্ড
এ অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে সূরা কেয়ামায় আয়াত নাযিল হলাে, যাতে আল্লাহ পাক তাকে আশ্বাস দিচ্ছেন যে,
৩য় খন্ড
কোরআন কণ্ঠস্থ করার জন্য ওহী নাযিল হতে থাকা অবস্থায় শব্দগুলাে দ্রুত সাথে সাথে উচ্চারণ করে যাওয়ার প্রয়ােজন নেই।
৪র্থ খন্ড
আল্লাহ তা’আলাই’আপনার মধ্যে এমন তীক্ষ্ণ স্মৃতিশক্তি সৃষ্টি করে দেবেন যে,
একবার ওহী নাযিল হওয়ার পর তা আর আপনি ভুলতে পারবেন না।
৫ম খন্ড
ভাই ওহী নাযিল হওয়ার সাথে সাথে তা হুযূর সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের অন্তরে দৃঢ়বদ্ধ হয়ে যেতাে।
এভাবেই নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লামের পবিত্র সিনা কোরআনুল করীমের এমন সুরক্ষিত ভাণ্ডারে পরিণত হয় যে,
৬ষ্ঠ খন্ড
তন্মধ্যে সামান্যতম সংযােগ-বিয়োগ কিংবা দুল-চুক হওয়ার কোন আশংকা ছিল না।
এরপরও অধিকতর সাবধানতার খাতিরে প্রতি বছর রমযান মাসে তিনি সে সময় পর্যন্ত নাযিলকৃত সমগ্র কোরআন হযরত জিবরাঈল (আ:)-কে তেলাওয়াত করে শােনাতেন,
হযরত জিবরাঈল (আ)-এর নিকট থেকেও শুনে নিতেন।
ওফাতের বছর রমযান হুযুর (সা:) দু’দুবার হযরত জিবরাঈল (আ)-কে শােনান এবং জিবরাঈল (আ:) থেকে শােনেন।
৭ম খন্ড
(বােখারী শরীফ)।
হুযূর সাল্লাল্লাহু আলাইহে ওয়া সাল্লাম সাহাবায়ে কেরামকে প্রথমে কোরআনের আয়াতগুলাে ইয়াদ করাতেন, তারপর আয়াতের মর্মার্থ শিক্ষা দিতেন।
সাহাবায়ে-কেরামের মধ্যেও কোরআন মুখস্থ করা এবং মর্মার্থ শিক্ষা করার এমন প্রবল আগ্রহ ছিল যে, প্রত্যেকেই এ ব্যাপারে অন্যদের ছাড়িয়ে যেতে চেষ্টা করতেন।
অনেক মহিলা পর্যন্ত বিবাহের মােহরানা বাবদ এরূপ দাবি পেশ করতেন যে, স্বামীরা
তাদেরকে শুধু কোরআন শরীফের তালীম দেবেন, এ ছাড়া অন্য কিছু গ্রহণযােগ্য হবে না।
৮ম খন্ড
শত শত সাহাবী সব কিছু ছেড়ে-ছুঁড়ে শুধু কোরআনের তালীম গ্রহণ করার সাধনাতেই জীৱন ওয়াকফ করে দিয়েছিলেন।
তারা কোৰআন শরীফ ওধু মুখস্থই করতেন না,
নিয়মিত রাত জেগে নফল নামাযে তেলাওয়াতও করতেন। হযরত উবাদা ইবনে।